অড়হর ডাল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা

অড়হর ডাল খাওয়ার কথা ভাবছেন।তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে অড়হর ডাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারির আলোচনা করব।সুতরাং আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।


বাঙালির ভাতের পাতে ডাল থাকবেই।অনেকেই আছেন রুটির সঙ্গেও ডাল খেতে পছন্দ করে।অন্য সকল ডালের মধ্যে যে সকল পুষ্টিগুণ রয়েছে তার মধ্যে অড়হর ডাল অন্যতম।অনেকেই কাছে এটি তুর ডাল নামেও পরিচিত।আজকে অড়হর ডাল খাওয়ার উপকারিতা এবং অড়হর ডালের পুষ্টিগুণ উপাদান সমূহ বিস্তারিত আলোচনা করব।

বিস্তারিত শুরু করার পূর্বে সূচিপত্র দেখে নিনঃ


অড়হর ডাল খাওয়ার উপকারিতা

সাধারণত মুগ,মসুর,খেসারি,ছোলা,মাসকালাই ডাল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলে ও আমরা অনেকেই অড়হর ডাল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানিনা।আসুন অড়হর ডাল খাওয়ার ৭টি উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।


  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
  • ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে
  • ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে
  • শ্রবণ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে
  • একশিরা রোগ নিরাময়ে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ডাল খেলে যে কেবলমাত্র আমাদের শরীর সুস্থ ও সবল থাকে তা নয়, বরং তা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ।অড়হর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ইমিউনোমডুলেটরি গুণ।এই গুণ আমাদের শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার অর্থাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করেঃ আমাদের শরীরে জারণ চাপের স্তর বা শরীরে অক্সিডেভিস বেড়ে গেলে তা মুধমেহ রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।অড়হর ডালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।তাই ডায়াবেটিস বা মুধমেহ রোগের হাত থেকে বাঁচাতে আমাদের ভীষণ সাহায্য করে।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ অতিরিক্ত ওজন কমাতে অড়হর ডালে অন্যান্য ডালের মত পুষ্টিগুণ থাকলে ও অড়হর ডালে ফাইবার ভরপুর থাকে।আমরা সকলেই জানি,ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।তাছাড়াও অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমায়।এভাবেই অতিরিক্ত বাড়তে থাকা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে ফাইবার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করেঃবেশ কিছু কারণের জন্যই দেহে হৃদরোগ দেখা যেতে পারে।তার মধ্যে একটি অন্যতম কারণ হলো শরীরের ফ্রি রেডিকেলস (Reactive Oxygen Species)এর প্রভাব।হার্টের রোগের জন্য যে কারণ গুলি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ,যেমন ডায়াবেটিস,ওজন নিয়ন্ত্রণে না থাকা কিংবা উচ্চ রক্তচাপ অর্থাৎ সেগুলো কমাতে সাহায্য করে অড়হর ডালে থাকা অক্সিডেটিভ উপাদান সমূহ।এছাড়াও অড়হর ডালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেটিভ উৎসেচক ফ্রি রেডিকেলসের প্রভাব কমিয়ে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করেঃ ক্যান্সারের মতো প্রাণঘাতী একটি রোগ নিরাময়ে অড়হর ডাল বেশ উপকারি।ন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ নিউট্রিশন (হায়দ্রাবাদ) এর একটি গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, অড়হর ডালে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি অন্যতম উৎসব।আর এই গুণের কারণে এটি আমাদের অক্সিডেটিভ স্ট্রেজ বা জাগরণ চাপের কারণে হওয়া ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।

শ্রবণ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ অড়হর ডালে থাকা পুষ্টি উপাদান সমূহ আমাদের শ্রাবণ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

একশিরা রোগ নিরাময়েঃ অড়হর ডাল পানিতে ভিজিয়ে রেখে বেটে নিয়ে একশিরা রোগে প্রলেপ লাগালে একশিরা রোগ নিরাময় হয়।

অড়হর গাছের পরিচিতি

আমরা অনেকেই আছি অড়হর গাছ চিনি না।আসুন অড়হর গাছের পরিচিতি সম্পর্কে জেনে নেই। পাতা কিছুটা লম্বা ও মাথার চোখা আকারের হয়।অড়হর গাছের ফুল হলদে, এবং ছোট গোলাকার হয়ে থাকে। ফল আকারে ছোট শুটি মত,কিন্তু ফল বীজের আবরণ কিছুটা চেপটা হয়।অড়হর গাছ যে কোন স্থানে জন্মায়।শহর অঞ্চলের মানুষের থেকে, গ্রাম অঞ্চলের মানুষের কাছে অড়হর গাছ অতি পরিচিত।

অড়হর গাছ চাষাবাদ

সারা বিশ্বে আনুমানিক ৪৪.৯ লক্ষ্য টন অড়হর ডাল উৎপন্ন হয়।অড়হর ডাল সবচেয়ে ভারতে বেশি উৎপন্ন হয় প্রায় ৬৩%।তবে বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলেও অড়হর ডাল চাষাবাদ করা হয় কুষ্টিয়া,রংপুর দিনাজপুর ও যশোর জেলায় জেলায়।অড়হর ডালের বীজ ফেব্রুয়ারি - মার্চের দিকে পাকে।অড়হর গাছের বীজ বপন করতে হয় এপ্রিল - মে মাসে অর্থাৎ বর্ষা আসার আগে।

অড়হর ডালের পুষ্টিগুণ

আমরা অনেকে অড়হর ডাল খেয়ে থাকি,কিন্তু অড়হর ডালের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা।আসুন অড়হর ডালের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নেয়।প্রতি ১০০ গ্রাম অড়হর ডালে খাদ্য শক্তি রয়েছে ১৪৩৫ কিলোক্যালরি, শর্করা ৬২.৭৮ গ্রাম,আমিষ ২১.৭গ্রাম, ট্রিপটোফ্যান ২১২ মিলিগ্রাম,থিয়োলিন ৭৬৭ মিলিগ্রাম,খাদ্য আশঁ গ্রাম,আইসোলিউসিন ৭৮৫গ্রাম,লিউসিন ১৫৪৯মিলিগ্রাম।

লাইসিন ১৫২১ মিলিগ্রাম,মিথিওলিন ২৪৩ মিলিগ্রাম,ফিলাইন এলাইন ১৮৫৮ মিলিগ্রাম,ভ্যালিন ৯৩৭ মিলিগ্রাম,আরজিনিন ১২৯৯ মিলিগ্রাম,হিসটিডিন ৭৭৪, প্রোলিন ৯৫৫ মিলিগ্রাম,সেরিন ১০২৮ মিলিগ্রাম।এছাড়াও অড়হর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান।প্রতি ১০০ গ্রাম অড়হর ডালের মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে ১৩০ মিলি,লোহ ৫.২৩,ম্যাগনোসিয়াম ১৮৩ মিলি,ফসফরাস ৩৬৭ মিলি,পটাসিয়াম ৫৫২ মিলি,সোডিয়াম ৫ মিলি,জিংক ১.০৪ মিলিগ্রাম।

অড়হর পাতার গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা

অড়হর একটি ঔষধি গাছ।এর বীজগুলোই অড়হর ডাল নামে পরিচিত।রান্নাতেই বেশি ব্যবহৃত হয় এই ডাল।আপনি জানেন কি?অড়হর পাতায় রয়েছে প্রচুর ঔষধি গুণ।অড়হর গাছের পাতা ব্যবহার করে অসুখ থেকে অরোগ্য লাভ হয়।বিশেষ করে জন্ডিস রোগ নিরাময়ে অড়হর গাছের পাতা খুবই উপকারি। এছাড়া বেশ কয়েকটি রোগের সমাধান মিলে অড়হর গাছের মূল পাতা ও বীজ থেকে। 

অড়হর গাছের পাতা ১০০% ভয়ংকর রোগ জন্ডিস সারাতে সাহায্য করে এবং আমরা জন্ডিস রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যাই।মুখে সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য করে অড়হর গাছের পাতা।লিভার জাতীয় সমস্যার সমাধান করতে সবথেকে বড় ভূমিকা রাখে অড়হর গাছের পাতা। বদহজম,গ্যাস্ট্রিক এসিডিটি দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী অড়হর গাছের পাতা।

অড়হর গাছের পাতার ঔষধি গুণ

আপনারা নিশ্চয়ই আপনাদের দাদা দাদির কাছে হাকিমি,ইউনানী বা আয়ুর্বেদের কথা শুনেছেন।আসুন আমরা জেনে নেই হাকিমি বা ইউনানীর মতে অড়হর গাছের পাতার ঔষধি গুণ সম্পর্কে।


পাইলস বা অর্শ রোগঃ আপনি কি দীর্ঘদিন পাইলস বা অর্শ রোগে ভুগছেন। হাকিমি বা ইউনানী মতে অড়হর গাছের পাতার সাথে নিম পাতা খেলে পাইলস বা অর্শ রোগ ভালো হয়। 

দাঁতের ব্যাথাঃ দাঁতের ব্যাথার ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে আপনি অড়হর গাছের পাতা সিদ্ধ করে,সেই সিদ্ধ পাতার উসুম গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করলে দাঁতের ব্যথা ভালো হয়।

চুলকানিঃ অনেক ছেলে মেয়ের হাতে,পায়ে,গলায় শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি দেখা যায়।অড়হর গাছের পাতা আগুনে পুড়িয়ে সেই ছায়ের সাথে টক দই মিশিয়ে চুলকানির স্থানে প্রলেপ লাগালে চুকানি ভালো হয়।

মাথা ব্যাথাঃ মাথা ব্যথার জন্য আমরা ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে খাই এতে আমাদের ব্যয় হয়।কিন্তু আপনি যদি অড়হর গাছের পাতা এবং দুবলা ঘাসের রস একসাথে মিশিয়ে নাকে ঘ্রান নিলে মাথা ভালো হয়।

খাবারে অনিহাঃ আপনার যদি খাবারে অরুচি বা কোন খাবারের প্রতি অনিহা থাকে তাহলে অড়হর গাছের পাতার রস খাইলে খাবারে রুচি বাড়ে।এছাড়াও জিহ্বার ক্ষত সারাতে অড়হর গাছের পাতা অনের উপকারি।

নাক মুখ দিয়ে রক্ত পড়াঃ অনেকের নাক মুখ দিয়ে রক্ত আসে,এই রক্ত পড়া বন্ধ হবে অড়হর গাছের পাতার সাথে ঘি মিশিয়ে খাইলে।

কাশিঃঅড়হর গাছের পাতার ৮/১০ চা চামচ রস একটু গরম পানি করে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে খান কাশি ভালো হবে।

ডায়াবেটিসঃঅড়হর গাছের পাতার রস ১কাপ করে সকালে এবং বিকালে খাইলে ডায়াবেটিস রোগ নিরাময় উপকার হয়।তবে অড়হর গাছের মূল থেতলিয়ে ৮ থেকে ১০গ্রাম অল্প পানিতে সিদ্ধ করে খাইলে আরও বেশি উপকারি পাওয়া যায়।

ইউরিন সমস্যাঃ অনেক মা-বোনের প্রসাবে ইনফেকশন থাকে,যাকে ইউরিন সমস্যা বলে।অড়হর গাছের পাতার রস এই সমস্যা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকারী।

বীর্যস্থালনঃঅড়হর গাছের পাতা পুড়িয়ে মধুর সাথে খেলে বীর্যস্থালন কমে যায়।এছাড়াও হাতে ও পায়ে জ্বালা হলে অড়হর গাছের পাতার রস মেখে ঘন্টাখানেক পর ধুয়ে ফেললে এই সমস্যার সমাধান হবে।

অড়হর ডাল খাওয়ার অউপকারিতা

অনেকেরই অড়হর ডাল খাওয়া সুবিধাজনক নাও হতে পারে।আসুন জেনে নেওয়া যাক অড়হর ডাল খাওয়ার অউপকারিতা দিকগুলো।
  • হজমের সমস্যা
  • ইউরিক অ্যাসিড
  • হাইপারক্যালেমিয়া
  • পাইলস
হজমের সমস্যাঃআপনি যদি অড়হর ডাল অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়ে থাকেন, বিশেষ করে রাতের বেলা খেলে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।এতে উচ্চ ফাইবার উপাদান মজুদ থাকার কারণে আপনার গ্যাস এবং অয়াসিডিটির সমস্যা হতে পারে। এতে বদহজমের সমস্যা হতে পারে। 

 তাই দিনের বেলা অড়হর ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদ্যারা।কারণ দিনের বেলায় পরিপাকতন্ত্র খুবই সক্রিয় থাকে,পুষ্টি উপাদান ভালোভাবে ভেঙে যায় এবং শরীর দ্বারা সঠিকভাবে শোষিত হয়।এই জন্য অড়হর ডাল অল্প পরিমাণে খাওয়ায় শরীরের জন্য উত্তম। 

ইউরিক অ্যাসিডঃ সাধারণত ডাল ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়ায় না।তবে কিডনির সমস্যার সংক্রান্ত ব্যক্তিদের অড়হর ডাল খাওয়ার সময়ে সতর্ক হওয়া উচিত।বিশেষ করে যারা পিউরিন ইনটলারেন্স আছে, এই বিষয়ে ভাবনা থাকা উচিত।ডালে উপস্থিত একটি যোগ এই পিউরিন ফলে অড়হর ডাল খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ খাওয়া উচিত।কারণ বেশি ডাল মানে তাদের জন্য মেটাবোলাইজড ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়া ফলে দেখা দিতে পারে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা। 

হাইপারক্যালেমিয়াঃ ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম।খাবারে পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি হলে হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে।এই অবস্থায় প্লাজমা পটাশিয়াম মাত্রা বৃদ্ধি করে।হালকা হাইপারক্যালেমিয়া লক্ষণ দেখাতে পারেনা।কিন্তু গুরুতর হল এটি বিপদজনক কাড্যাক অ্যারিথমিয়াস, পেশী দুর্বলতা বা পক্ষাঘাত হতে পারে।হাইপারক্যালেমিয়ার লক্ষণ গুলোর বমি, ক্লান্তি অনিয়মিত হৃদ স্পন্দন এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।এই উপসর্গগুলো বিশেষ করে যারা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য সঠিক নয়।

পাইলসঃ আপনার যদি পাইলস থাকে এই অবস্থায় অড়হর ডাল খাওয়ার একবারেই নিষেধ।কারন উচ্চ প্রোটিন উপাদান হজম করার জন্য একটি শক্তিশালী পচনততের প্রয়োজন প্রসারণ কায়কর না হলে কস্তকা আর সমস্যা হতে পারে।

পরিশেষে লেখকের মন্তব্য

আশা করি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার পর আপনার মনে কোন সংকট বা দ্বিধাবোধ থাকবে না যে আপনার জন্য অড়হর ডাল খাওয়া নিরামিষ্ঠ,নাকি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি।আমরা ইতিমধ্যে অড়হর ডাল খাওয়ার উপকারিতা,অড়হর গাছের পুষ্টিগুণ,অড়হর গাছের ঔষধি গুণ,অড়হর ডাল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে সাথে থাকুন।এবং আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হন,তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করে তাদের ও জানার সুযোগ করে দিন।ধন্যবাদ এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url